Helping The others Realize The Advantages Of পাশ কাটির সংখ্যা বৃদ্ধি করুন

৪। মিয়ােসিসে ক্রোমােজোমের একবার এবং নিউক্লিয়াসের দুবার বিভাজন ঘটে।

গবেষকরা বলছেন, ভবিষ্যতে হয়ত বাবা-মায়েরা বৃদ্ধ বয়সে ছেলের সাথে না থেকে নানা সাহায্যের জন্য তাদের বিবাহিতা মেয়েদের দ্বারস্থ হবেন।

সতর্কতা: গম ক্ষেতে কখনোই কলা গাছ অথবা বরইয়ের কাঁটা টানবেন না, মই দিবেন না এত গমের ক্ষতি হবে।

১৩+ পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া যেগুলো বর্তমানে লাভজনক

১%। এর জীবনকাল বোরো মৌসুমে ১৫৫-১৬০ দিন এবং ফলন- বোরো মৌসুমে হেক্টরপ্রতি ৬.০-৬.৫ টন।

বিক্রয় বাড়ানোর কৌশল হিসেবে, বর্তমানে ভিডিও রিভিউগুলো বেশ বিশ্বাসযোগ্য মাধ্যম হয়ে উঠেছে। 

৬। কায়াজমা সৃষ্টি ও ক্রসিং ওভাড়ের ফলে নন-সিস্টার ক্রোমাটিডগুলোর মধ্যে অংশের বিনিময় ঘটে।

নির্বাচিত ফসলের উন্নত জাতের ভালো বীজ সংগ্রহ করে ফসলের প্রয়োজন মোতাবেক ভালোভাবে জমি চাষ ও মই দিয়ে সময়মতো বীজ বপন করতে হবে। অনেকক্ষেত্রে জমি সময়মতো জো অবস্থায় না আসার কারণে সময়মত জমি চাষ দেওয়া সম্ভব নাহলে বিভিন্ন ধরনের সংরক্ষণ কৃষি পদ্ধতি রয়েছে- যেমন সাথী ফসল চাষ, পাওয়ার টিলার অপারেটর চালিত বীজ বপন যন্ত্র, বেড প্ল্যান্টার ইত্যাদি জমির অবস্থাভেদে ব্যবহার করে সময়মতো ফসল বপন করা যেতে পারে। উচ্চ মূল্যমান সম্পন্ন ফসল যেমন শাকসবজি ও ফলমূল আগাম চাষ করলে বেশি লাভ করা যায়। এজন্য উঁচু জমি নির্বাচন করে আগাম ফসল চাষ করতে হবে।

এই উইকিতে, ভাষার লিঙ্কগুলি পাতার উপরের দিকে নিবন্ধের শিরোনামের পাশে রয়েছে। উপরে চলুন।

এ জাতের ডিগ পাতা খাড়া ও লম্বা তাই এ ধান দেখতে খুব আকর্ষণীয় হয়। বোরো মৌসুমে চাষাবাদের জন্য একটি উত্তম জাত, যা বিদেশে রপ্তানিযোগ্য। এ ধানটি ব্রিধান ৫০ এর চেয়ে ৫-৭ দিন আগাম। ব্রিধান ৬৩ জাতের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো শিষ থেকে ধান ঝরে পড়ে না। ব্রি ধান ৬৩ চালের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো রান্নার পর ভাত লম্বায় বাড়ে। এ ধানটি ব্রি ধান ২৮ এর মতো একই পরিচর্যায় করা যাবে। এ ধান চাষ করে কৃষক অধিক লাভবান হবেন। এ জাতের জীবনকাল- এ জাতের গড় জীবনকাল ১৪৮-১৫০ দিন। ফলন- ব্রি ধান ৬৩ উপযুক্ত পরিচর্যায় হেক্টরে ৬.৫-৭.০ টন ফলন দিতে সক্ষম।

গত ৩৫ বছরে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। একই সময়ে প্রধানত উচ্চফলনশীল ধানের ব্যাপক চাষাবাদের ফলে চালের উৎপাদন বেড়েছে আড়াইগুণ। কিন্তু অন্যান্য খাদ্যশস্যের উৎপাদন সমানতালে বৃদ্ধি না পাওয়ায় দেশে খাদ্য ঘাটতি রয়ে গেছে। তাছাড়া প্রতি বছর চাষাবাদের জমির পরিমাণ শতকরা ০.৬১ হারে হ্রাস পাচ্ছে। এ অবস্থায় উফশী জাত দ্বারা দেশের খাদ্য চাহিদা মেটানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে। হাইব্রিড ধান বর্তমানে উচ্চফলনশীল যে কোনো জাতের চেয়ে হেক্টরে প্রায় ১ টন বেশি ফলন দিতে সক্ষম। তাই অল্প জমি থেকে অধিক ধান উৎপাদন বর্ধিত জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা মেটাতে হলে হাইব্রিড ধানের চাষ করতে হবে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত ব্রি হাইব্রিড ধান১ বরিশাল ও যশোর অঞ্চলে চাষাবাদের জন্য ২০০১ সালে জাতীয় বীজ বোর্ড কর্তৃক অনুমোদন লাভ করে। এ জাতের বৈশিষ্ট্যÑ এর ডিগপাতা ঘন সবুজ এবং খাঁড়া, চাল মাঝারি চিকন, স্বচ্ছ ও সাদা, ভাত ঝরঝরে, এর চালে প্রটিনের পরিমাণ ৮.

শুধু মাত্র সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ফোন করুন

সুলভে কৃষি পন্য ক্রয়ে আস্থা রাখুন বাংলাদেশের প্রথম কৃষি ভিত্তিক ইকমার্স ‘এগ্রোবাংলা more info শপ’ এ।

৫। অপত্য নিউক্লিয়াসের ক্রোমােজোম সংখ্যা মাতৃ-নিউক্লিয়াসের ক্রোমােজোম সংখ্যার অর্ধেক হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *